আমাদের দেশের যুব সমাজ হতাশাগ্রস্থ থাকার কারণে মোটিভেশন শুনতে বা সেমিনারে যেতে আগ্রহী হয়ে থাকে। ফলে আমাদের দেশের যুব সমাজ চরম হতাশাগ্রস্থ। হতাশ মানুষ সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে মোটিভেশন। আর তাই আমাদের দেশে মোটিভেশন দেয়ার লোকও অনেক। মাঝে মধ্যেই অনেকের লেখা পড়ি। লেকচার দেখি। অনেকে আমার কাছেও মোটিভেশন চায়। কিন্তু আমি মোটিভেশন দিতে একদম পছন্দ করি না। কারণ আমার মনে হয় পাগলও নিজের ভাল বুঝে, মানুষকে আবার মোটিভেট করা লাগবে কেন। আমার ধারণা আমি মানুষকে ভয় দেখাই। যেটা মোটিভেশনের ঠিক উল্টো কাজ। ভয় দেখাই সতর্ক করার জন্য। তাও অনেকে বলে আমি নাকি মোটিভেট করি। বিষয়টা আমি ঠিক বুঝি না।
তবে যারা হতাশ তাদের একটা ফর্মুলা দিতে পারি হতাশা দূর করার। মোটিভেশন আমার কাছে বেলুনের গ্যাসের মত, সেটা আগেই একদিন বলেছি। হতাশা দূর করার জন্য আমি যেটা কার্যকর পেয়েছি তাহল কঠোর পরিশ্রম আর সময়ের সঠিক ব্যাবহার, ও নিয়মানুবর্তীতা।
যখন কাউকে হতাশায় পায়, তখন সেটা চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়তে থাকে। চোরাবালির মত নিচের দিকে টানতে থাকে। এর থেকে বের হওয়ার একটাই পথ - কাজ। চিন্তাভাবনা বন্ধ করে, চোখ কান বন্ধ করে খালি কাজ করে যেতে হবে। রেজাল্ট নিয়েও ভাবা যাবে না। রুটিন মত কাজ করতে হবে, আর সময় খুব মেপে চলতে হবে। সব সময় নিজেকে তাড়া আর বেস্ততার মধ্যে রাখতে হবে। এত কাজের প্ল্যান করতে হবে যে সারাদিন কাজ করার পর মরার মত পরে ঘুমালেও মনে হয় শরীর চলে না।
যারা হতাশ হবার পর এই উপদেশ শুনার পর কাজ শুরু করতে পারে না, তারা বড় বিপদে পরবে। এরা ঝিম মেরে পরে থেকে খালি সাত পাঁচ ভাবতে থাকে। জায়গা থেকে নড়ে না। এটা হলে বুঝতে হবে তার অনেক বড় একটা ধাক্কা না খাওয়া পর্যন্ত হতাশা কাটবে না। কাজেই এই স্টেজে যেন না চলে যান সেটা সতর্ক থাকবেন।
ভাল ও পজিটিভ বন্ধুদের সাথে মিশা কাজে দিতে পারে। এমন মানুষ বা বন্ধু যারা অযথা সময় নষ্ট করে, তাদের থেকে ১০০ হাত দূরে থাকবেন। যদি স্কুল জীবনের বন্ধুত্ব নষ্ট হয়ে যায়, তাও। কাজ পাগল মানুষের সাথে থাকবেন আর তাদের সাথে পাল্লা দিতে চেষ্টা করবেন। আবার বললাম রেজাল্ট নিয়ে ভাববেন না। আপনার শুধু যেটা করতে হবে সেটা হোল কাজ বাড়াতে হবে। কাজ করে কোন লাভ হচ্ছে কিনা সেটা বিষয় না। (এখানে কাজ বলতে লেখাপড়াও হতে পারে) বিষয় হোল সারা দিন কাজ করা। এভাবে ৬ মাস পার করুন। তারপর অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা।নিজের প্রতি বিশ্বাস রেখে কাজ করে যান সাফল্য একদিন ঠিকেই আসবে।
তবে যারা হতাশ তাদের একটা ফর্মুলা দিতে পারি হতাশা দূর করার। মোটিভেশন আমার কাছে বেলুনের গ্যাসের মত, সেটা আগেই একদিন বলেছি। হতাশা দূর করার জন্য আমি যেটা কার্যকর পেয়েছি তাহল কঠোর পরিশ্রম আর সময়ের সঠিক ব্যাবহার, ও নিয়মানুবর্তীতা।
যখন কাউকে হতাশায় পায়, তখন সেটা চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়তে থাকে। চোরাবালির মত নিচের দিকে টানতে থাকে। এর থেকে বের হওয়ার একটাই পথ - কাজ। চিন্তাভাবনা বন্ধ করে, চোখ কান বন্ধ করে খালি কাজ করে যেতে হবে। রেজাল্ট নিয়েও ভাবা যাবে না। রুটিন মত কাজ করতে হবে, আর সময় খুব মেপে চলতে হবে। সব সময় নিজেকে তাড়া আর বেস্ততার মধ্যে রাখতে হবে। এত কাজের প্ল্যান করতে হবে যে সারাদিন কাজ করার পর মরার মত পরে ঘুমালেও মনে হয় শরীর চলে না।
যারা হতাশ হবার পর এই উপদেশ শুনার পর কাজ শুরু করতে পারে না, তারা বড় বিপদে পরবে। এরা ঝিম মেরে পরে থেকে খালি সাত পাঁচ ভাবতে থাকে। জায়গা থেকে নড়ে না। এটা হলে বুঝতে হবে তার অনেক বড় একটা ধাক্কা না খাওয়া পর্যন্ত হতাশা কাটবে না। কাজেই এই স্টেজে যেন না চলে যান সেটা সতর্ক থাকবেন।
ভাল ও পজিটিভ বন্ধুদের সাথে মিশা কাজে দিতে পারে। এমন মানুষ বা বন্ধু যারা অযথা সময় নষ্ট করে, তাদের থেকে ১০০ হাত দূরে থাকবেন। যদি স্কুল জীবনের বন্ধুত্ব নষ্ট হয়ে যায়, তাও। কাজ পাগল মানুষের সাথে থাকবেন আর তাদের সাথে পাল্লা দিতে চেষ্টা করবেন। আবার বললাম রেজাল্ট নিয়ে ভাববেন না। আপনার শুধু যেটা করতে হবে সেটা হোল কাজ বাড়াতে হবে। কাজ করে কোন লাভ হচ্ছে কিনা সেটা বিষয় না। (এখানে কাজ বলতে লেখাপড়াও হতে পারে) বিষয় হোল সারা দিন কাজ করা। এভাবে ৬ মাস পার করুন। তারপর অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা।নিজের প্রতি বিশ্বাস রেখে কাজ করে যান সাফল্য একদিন ঠিকেই আসবে।
winthruster key
উত্তরমুছুনwinthruster key
উত্তরমুছুন