গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য জেনে রাখা ভাল কাজে আসবে..
বিভিন্ন বিষয়ের জনক
☞ অর্থনীতির জনক কে ?
→ এডামস্মিথ
☞ আধুনিক অর্থনীতির জনক কে ?
→ পল স্যামুয়েলসন
☞ আধুনিক গণতন্ত্রের জনক কে ?
→ জন লক
☞আধুনিক জোর্তিবিজ্ঞানের জনক কে?
→ কোপার্নিকাস
☞ আধুনিক মনোবিজ্ঞানের জনক কে ? → সিগমুন্ড ফ্রয়েড
☞ রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে ?
→ এরিস্টটল
☞ আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে ? → নিকোলো মেকিয়াভেলী
☞ ইংরেজি নাটকের জনক কে?
→ শেক্সপিয়র।
☞ ইতিহাসের জনক কে ?
→ হেরোডোটাস
☞ ইন্টারনেটের জনক কে ?
→ ভিনটন জি কার্ফ
☞ WWW এর জনক কে ?
→ টিম বার্নাস লি ।
☞ ই-মেইল এর জনক কে ?
→ রে টমলি সন।
☞ ইন্টারনেট সার্চইঞ্জিনের জনক কে?
→ এলান এমটাজ
☞ উদ্ভিদবিজ্ঞানের জনক কে ? →থিওফ্রাস্টাস
☞ এনাটমির জনক কে ?
→ আঁদ্রে ভেসালিয়াস
☞ ক্যালকুলাসের জনক কে?
→আইজ্যাক নিউটন।
☞ গণিতশাস্ত্রের জনক কে ?→আর্কিমিডিস
☞ চিকিত্সাবিজ্ঞানের জনক কে ? →হিপোক্রেটিস
☞ জীবাণুবিদ্যার জনক কে ?
→ লুই পাস্তুর
☞ জ্যামিতির জনক কে ?
→ইউক্লিড
☞ দর্শনশাস্ত্রের জনক কে ?
→সক্রেটিস
☞ প্রাণিবিজ্ঞানের জনক কে ?→এরিস্টটল
☞ বংশগতি বিদ্যার জনক কে?
→ গ্রেগর জোহান মেন্ডেল
☞ বাংলা উপন্যাসের জনক কে?
→বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
☞ বাংলা কবিতার জনক কে?
→মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
☞ বাংলা গদ্যের জনক কে?
→ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
☞ বাংলা নাটকের জনক কে?
→দীন বন্ধু মিত্র।
☞ বিজ্ঞানের জনক কে ?
→ থেলিস
☞ বীজগণিতের জনক কে ?
→আল-খাওয়ারিজম
☞ ভূগোলের জনক কে ?→ইরাতেস্থিনিস
☞ মনোবিজ্ঞানের জনক কে ?→উইলহেম উন্ড
☞ রসায়নের জনক কে ?→
→জাবির ইবনে হাইয়ান
☞ শারীরবিদ্যার জনক কে ?→উইলিয়াম হার্ভে
☞ শ্রেণিবিদ্যার জনক কে ?→ক্যারোলাস লিনিয়াস
☞ সামাজিক বিবর্তনবাদের জনক কে?
→হার্বাট স্পেন্সর।
☞ সমাজবিজ্ঞানের জনক কে ?→অগাস্ট কোৎ
কম্পিউটার ও প্রযুক্তি: ১
☞কম্পিউটারের আবিষ্কারক কে ?
হাওয়ার্ড আইকেন
►কম্পিউটারের জনক --- চার্লস ব্যাবেজ
► আধুনিক কম্পিউটারের জনক --- জন ভন নিউম্যান
►মাইক্রোকম্পিউটারের জনক ---হেনরি এডওয়ার্ড রবাট
► বাইনারী গণিতভিত্তিক প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার --- এবিসি
►প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইলেকট্রনিক কম্পিউটার ---এনিয়াক-১
►বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরি প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার --- ইউনিভ্যাক-১
►বাণিজ্যিক ভিত্তিতে উত্পাদিত প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার ---মার্ক-১
►বিশ্বের প্রথম মিনি কম্পিউটার >> পিডিপি-১
►ট্রানজিস্টার ভিত্তিক প্রথম কম্পিউটার ---TX-O
► ট্রানজিস্টার ভিত্তিক প্রথম মিনিকম্পিউটার--- পিডিপি-৮
► IC চিপ দিয়ে তৈরি প্রথম ডিজিটালকম্পিউটার--- IBM system 360
► মাইক্রোপ্রসেসর ভিত্তিক প্রথম কম্পিউটার--- এ্যালটেয়ার ৮৮০
►বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মাইক্রোপ্রসেসর ভিত্তিক প্রথম কম্পিউটার>> ইনটেল-৪০০৪
► বাংলাদেশে প্রথম কম্পিউটার স্থাপিত হয় ---১৯৬৪ সালে পরমাণু শক্তি
►কেন্দ্র,ঢাকায়।IBM-1620 মডেলের মেইনফ্রেম কম্পিউটার।
►বাংলাদেশে প্রথম কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ চালু হয় ---- ১৯৮৪ ।
►বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল প্রতিষ্ঠিত হয়--- ১৯৯০ সালে।
►পৃথিবীতে প্রথম ল্যাপটপ আসে>> ১৯৮১, এপসন
► বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র কম্পিউটার জাদুঘরটি >যুক্তরাষ্ট্রেরআটলান্টায়
►বাণিজ্যিকভাবে সফল প্রথম সুপার কম্পিউটার--- সিডিসি-৬৬০০
► বিশ্বের প্রথম সুপার কম্পিউটারের নাম >> তিয়ানহে-২(চীন)
► ‘পরম‘ নামে সুপার কম্পিউটার তৈরি করেছে> ভারত
► বাংলাদেশের সুপার কম্পিউটারটি হলো>> IBM RS/6000
পূর্ণরূপ
► HTTP — Hyper Text Transfer Protocol.
► HTTPS — Hyper Text Transfer Protocol Secure.
► IP — Internet Protocol.
► URL — Uniform Resource Locator.
► USB — Universal Serial Bus.
► VIRUS — Vital Information Resources Under Seized.
► 3G — 3rd Generation.
► GSM — Global System for Mobile
গুরুত্বপূর্ণ কিছু ইংরেজী শব্দের অর্থ
Apiculture = মৌমাছি পালন বিজ্ঞান
Aviculture = পাখিপালন বিজ্ঞান
Sericulture = রেশমচাষ বিজ্ঞান
Horticulture = উদ্যানপালন বিদ্যা
Pearl Culture = মুক্তা চাষ
Herbal = ভেষজ
Pesticide / Insecticide = কীটনাশন
Piscicultre = মাছ চাষ বিজ্ঞান
Flora = উদ্ভিদকূল
Fauna = প্রাণিকুল
Entomology = কীটপতংঙ্গ সম্পর্কিত বিদ্যা
Genetics = জ়ীনতত্ত্ব বা বংশগতি সম্পর্কিত বিদ্যা
Physiology = শরীরবিদ্যা
Evolution = বিবর্তন সম্পর্কিত বিদ্যা
Microbiology = অণুজীব বিদ্যা
Anthropology = নৃ-বিজ্ঞান
Anatomy = শারীর বিদ্যা
Ecology = বাস্তুবিদ্যা
Geology = ভূতত্ত্ব বিদ্যা
Ophthalmology = চক্ষুবিজ্ঞান
Dermatology = চর্মরোগ বিজ্ঞান
Neurology = স্নায়ু বিজ্ঞান
Nephrology = রেচনতন্ত্র বিজ্ঞান
®®® ভূগোল ও পরিবেশ ®®®
১. Geography শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ কী? উত্তর : ভূগোল।
২. কোন দেশের ভূগোলবিদ সর্বপ্রথম Geography শব্দটি ব্যবহার করে?
উত্তর : গ্রিস।
৩. তার নাম কী? উত্তর: ইরাটসথেনিস।
৪. ' Perspectives on the nature of Geography' বইটি কত সালে প্রকাশিত?
উত্তর : ১৯৫৯ সালে।
৫. ভূগোলের শাখা কয়টি? উত্তর : ৯টি।
৬. মাধ্যমিক স্তরে কোন কোন শাখা পড়ানো হয়? উত্তর : A ধরনের।
৭. মহাকাশে অসংখ্য কী রয়েছে?
উত্তর : জ্যোতিষ্ক।
৮. সূর্য কী? উত্তর : নক্ষত্র।
৯. চাঁদ কী? উত্তর : উপগ্রহ।
১০. নক্ষত্রগুলো প্রকৃতপক্ষে কী?
উত্তর : জ্বলন্ত বাষ্পপিণ্ড।
১১. নিজস্ব আলো ও উত্তপ আছে কার? উত্তর : নক্ষত্রের।
১২. পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্রের নাম কী? উত্তর : সূর্য।
১৩. সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব কত?
উত্তর : ১৫ কোটি কি. মি.।
১৪. সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে কত সময় লাগে?
উত্তর : ৮মি. ১৯ সেকেন্ড/৮.৩২ মি.।
১৫. চাঁদ থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে কত সময় লাগে?
উত্তর : ১ মি. ২০/৩০ সে.।
১৬. সূর্যের নিকটতম নক্ষত্র কোনটি? উত্তর : প্রক্সিমা সেন্টারাই।
১৭. পৃথিবী থেকে তার দূরত্ব কত?
উত্তর : ৩৮ লাখ কোটি কি. মি.।
১৮. গ্যালাক্সি ক্ষুদ্র অংশকে কী বলে? উত্তর : ছায়াপথ।
১৯. ছায়াপথ কোন আকাশে দেখা যায়? উত্তর : উত্তর-দক্ষিণ।
২০. উল্কার অপর নাম কী?
উত্তর : ছুটন্ত তারা।
২১. ইংরেজিতে একে কী বলে?
উত্তর : Meteor.
২২. হ্যালির ধূমকেতু কে আবিষ্কার করেন?
উত্তর : এডমন্ড হ্যালি।
২৩. কত বছর পর পর হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়?
উত্তর : 76 বছর।
২৪. সর্বশেষ কবে দেখা গেল?
উত্তর : ১৯৮৬ সালে।
২৫. পরবর্তীতে কবে দেখা যাবে?
উত্তর : ২০৬২ সালে।
২৬. ধূমকেতুর ইংরেজি নাম কী?
উত্তর : Comet.
২৭. কোন শব্দ থেকে ধূমকেতু শব্দটি এসেছে?
উত্তর: গ্রিক শব্দ komet থেকে
২৮. Komet অর্থ কী?
উত্তর : এলোকেশী।
২৯. গ্রহের নিজস্ব কী নেই?
উত্তর : আলো ও তাপ।
৩০. গ্রহ আলো ও তাপ পায় কার কাছ থেকে? উত্তর : সূর্য থেকে।
৩১. সৌরজগতের কয়টি গ্রহ আছে? উত্তর : ৮টি।
৩২. পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ কোনটি? উত্তর : চাঁদ।
৩৩. কোন কোন গ্রহের উপগ্রহ নেই? উত্তর : বুধ ও শুক্র।
৩৪. কোন গ্রহের উপগ্রহ সংখ্যা সবচেয়ে বেশি? কয়টি?
উত্তর : শনি। ২২টি
৩৫. সূর্য কোন বর্ণের? উত্তর : হলুদ।
৩৬. সূর্যের ব্যাস কত?
উত্তর : ১৩ লাখ ৮৪ হাজার কি. মি.।
৩৭. সূর্যের ভর কত?
উত্তর : ১.৯৯*১০১৩ কিলোগ্রাম।
৩৮. সূর্যের কেন্দ্রভাগ ও পৃষ্ঠভাগের উত্তাপ কত?
উত্তর : ১৫০,০০০,০০০ ও ৬০০০ সেলসিয়াস।
৩৯. কোনটি সবচেয়ে বড় গ্রহ?
উত্তর : বৃহস্পতি।
৪০. সবচেয়ে ছোট গ্রহ কোনটি?
উত্তর : বুধ।
৪১. কোন গ্রহ সূর্যের সবচেয়ে নিকটে অবস্থিত? উত্তর : বুধ।
৪২. সূর্য থেকে বুধের দূরত্ব কত?
উত্তর : ৫.৮ কোটি কি.মি.।
৪৩. সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে বুধের সময় লাগে? উত্তর : ৮৮ দিন।
৪৪. নিজ অক্ষে আবর্তন করতে বুধের সময় লাগে? উত্তর : ৫৮ দিন, ১৭ ঘণ্টা।
৪৫. কোন গ্রহে বায়ুমণ্ডল নেই?
উত্তর : বুধ।
৪৬. আমেরিকা ১৯৭৪ সালে বুধে কোন যানটি পাঠায়? উত্তর : মেরিনার-১০
৪৭. শুক্র গ্রহের অপর নাম কি?
উত্তর : শুকতারা বা সন্ধ্যাতারা।
৪৮. সূর্য থেকে শুক্রের দূরত্ব কত? উত্তর : ১০.৮ কোটি কি.মি.।
৪৯. পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ কোনটি? উত্তর : শুক্র।
৫০. ব-দ্বীপকে ইংরেজিতে কী বলে? উত্তর : Delta.
৫১. সমগ্র ভূমিরূপ কয়টি ভাগে বিভক্ত ও কী কী?
উত্তর : ৩টি, পর্বত, মালভূমি ও সমভূমি
৫২. পর্বত কয় প্রকার? উত্তর : ৪ প্রকার।
৫৩. ভঙ্গিল পর্বতগুলোর নাম লিখ।
উত্তর : হিমালয়, আল্পস, রকি।
৫৪. ভঙ্গিল পর্বতের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী? উত্তর : ভাঁজ
৫৫. আগ্নেয় পর্বতের উদাহরণ দাও। উত্তর : ভিসুভিয়াস, কিলিমানজারো, ফুজিয়ামা।
৫৬. ল্যাকোলিথ পর্বত কোনটি? উত্তর : USA ল্যাকোলিথ।
৫৭. সমভূমি কত প্রকার ও কী কী? উত্তর : ২ প্রকার : ক্ষয়জাত ও সঞ্চয়জাত।
৫৮. বায়ুতে নাইট্রোজেন ও অক্সিজেনের পরিমাণ কত? উত্তর : ৭৮.০২ ও ২০.৭১%।
৫৯. বায়ুমণ্ডলের স্তর কয়টি? উত্তর : ৬টি।
৬০. কোনগুলো আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান? উত্তর : বায়ুর তাপ, চাপ, প্রবাহ,আর্দ্রতা ও বারিপাত।
৬১. বর্ষাকালে কেমন বায়ু প্রবাহিত হয়? উত্তর : মৌসুমী।
৬২. মরুভূমিতে দিনে ও রাতে কেমন অবস্থা থাকে? উত্তর : গরম ও ঠাণ্ডা।
৬৩. বায়ুমণ্ডলে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কত? উত্তর : শতকরা ১ ভাগ।
৬৪. কোনো স্থানের ৩০-৪০ বছরের গড় আবহাওয়াকে কী বলে? উত্তর : জলবায়ু
৬৫. কোনগুলো আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান? উত্তর : বায়ুর তাপ, চাপ, প্রবাহ, আর্দ্রতা ও বারিপাত।
৬৬. বায়ূর আর্দ্রতা কী দ্বারা পরিমাপ করা হয়? উত্তর : হাইগ্রোমিটার।
৬৭. বায়ুর আর্দ্রতা কত প্রকার ও কী কী? উত্তর : ২ প্রকার,
১. পরম আর্দ্রতা
২. আপেক্ষিক আর্দ্রতা।
৬৮. বৃষ্টিপাত কত প্রকার?
উত্তর : ৪ প্রকার।
বাংলা সাহিত্যিকদের উপাধিঃ
বিদ্যাপতি -->মিথিলার কোকিল।
ভারতচন্দ্র ->রায়গুণাকর।
আলাওল ->মহাকবি।
বঙ্কিমচন্দ্র -->সাহিত্য সম্রাট/
বাংলার স্কট।
শরৎচন্দ্র -->অপরাজেয় কথাশিল্পী।
রবীন্দ্রনাথ -->বিশ্বকবি/কবিগুরু/
ছোট গল্পের জনক।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর-->গদ্যের জনক/যতি বা
বিরাম চিহ্নের প্রবর্তক।
মুকুন্দরাম -->কবি কঙ্কণ।
প্রমথ চৌধুরী-->চলিত রীতির প্রবর্তক।
রামনারায়ণ -->তর্করত্ন।
মধুসূদন দত্ত-->সনেটের প্রবর্তক।
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত-->ছন্দের জাদুকর।
বিহারীলাল চক্রবর্তী-->গীতি কবিতার জনক/
ভোরের পাখি।
আবদুল করিম--> সাহিত্য বিশারদ।
নজিবর রহমান-->সাহিত্যরত্ন।
নূরন্নেসা খাতুন-->সাহিত্য সরস্বতী।
জসীম উদ্দীন-->পল্লীকবি।
জীবনানন্দ দাশ-->রূপসী বাংলার কবি।
সুফিয়া কামাল-->শ্রেষ্ঠ মহিলা কবি/
জননী সাহসিকা।
জাহানারা ইমাম-->শহীদ জননী।
হাসন রাজা-->মরমী কবি।
সুকান্ত ভট্টাচার্য-->কিশোর কবি।
নির্মলেন্দু গুণ-->কবিদের কবি।
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত-->ক্ল্যাসিক কবি।
বিষ্ণু দে-->মার্কসবাদী কবি।
মোজাম্মেল হক-->শান্তিপুরের কবি।
ফররুখ আহমদ-->মুসলিম রেনেসাঁর কবি।
মুকুন্দ দাস-->চারণ কবি।
যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত-->দুঃখবাদী কবি।
গোলাম মোস্তফা-->কাব্য সুধাকর।
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়-->বাংলার মিল্টন
গোবিন্দচন্দ্র দাস-->স্বভাব কবি।
নজরুল ইসলাম-->বিদ্রোহী কবি/
জাতীয় কবি।
জৈব প্রযুক্তি - বায়োটেকনোলজি
১. দুধ থেকে দই, মাখন, পনির, মদ, এলকোহল, পাউরুটি তৈরিতে অনেক আগে থেকেই বায়োটেকনোলজি ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
২. কার্ল এরেকি ১৯১৯ সালে বায়োটেকনোলজি শব্দটি প্রবর্তন করেন।(অল্প কিছু তথ্য, যাতে কার্ল এরেকি কে একেবারে অচেনা না লাগে: উনি হাঙ্গেরীতে ১৮৭৮ সালে জন্ম নেওয়া একজন বিজ্ঞানী যিনি জার্মানীতে প্রধানত কাজ করতেন। তিনি একটা বই লেখেন যে অনেক বড় ফার্ম থেকে মাংস, চর্বি, দুধ পাওয়ার জন্য কি কি করা যেতে পারে, ওখানেই বায়োটেকনোলজি টার্ম টা ব্যবহার করেন। এই বইটা প্রচুর বিক্রি হয়। উনার ফার্মটা অনেক বড় ছিল। ১৯৫২ সালে উনি মারা যান।)
৩. টিস্যু কালচারের জনক বলা হয় জার্মান বিজ্ঞানী হাবারলান্দৎ কে। উনিই প্রথম টিস্যু কালচারের সম্ভাবনাকে প্রতিষ্ঠিত করেন।
৪. মৌলিক উপাদান সম্পন্ন কালচার মিডিয়ামকে “ব্যাসাল মিডিয়াম” বলে।
৫. অ্যাগার জেল দানা মিডিয়ামের একটা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
৬. একটা কোষ নির্দিষ্ট ভাবে বিভাজিত না হয়ে অনিয়ন্ত্রিতভাবে বিভাজিত হলে একটা কোষপিন্ড তৈরি হয়ে “ক্যালাস” গঠন করে।
৭. টিস্যু কালচারের জন্য উদ্ভিদের যে অংশ পৃথক করে নেওয়া হয়, সেটা এক্সপ্লান্ট, কিন্তু ক্যালাস থেকে অণু চারা তৈরি হয়, সেটা প্ল্যান্টলেট।
(এই ব্যাপারটা একটু কনফিউশনের মত হতে পারে, এক্স “Ex” বোঝায় “out of” বোঝাতে, যেমন exclude, exhaust, ঠিক তেমনই ওই অংশটি out of plant, তাই এক্সপ্ল্যান্ট। আর প্ল্যান্টলেট বলতে প্ল্যান্টের বাচ্চা বোঝানো যায়।)
৮. স্বাভাবিকভাবে ভাবে বীজ উৎপন্ন করে না: থুজা, সাগর কলা।
৯. বীজ দ্বারা গাছ উৎপন্ন হওয়ায় অত সফল না: নীল, কদম, জারুল, সেগুন।
১০. পরাগরেণু ও পরাগধানী কালচার করে উদ্ভিদের হ্যাপ্লয়েড লাইন প্রতিষ্ঠা করে টিস্যু কালচার করা হয়। এটি সম্ভব হয়েছে Gramineae, Solanaceae, Cruciferae গোত্রের ক্ষেত্রে।
১১. সোমাক্লোনাল ভ্যারিয়েশন কাজে লাগিয়ে উন্নত জাতের গম উদ্ভাবন করা হয়েছে।
(এই সোমাক্লোনাল ভ্যারিয়েশনটা হয় ক্যালাস তৈরির সময়। ক্যালাসে যে কোষের একটা স্তুপ তৈরি হয়, কিছু কিছু কোষে একটু মিউটেশন ঘটে, এটাই সোমাক্লোনাল ভ্যারিয়েশন)
১২. বায়োগ্যাস: সবচেয়ে বেশি থাকে মিথেন গ্যাস, ৬০-৭৫%। এই জন্যই এটি জ্বালানী রূপে ব্যবহার করা যায়।
১৩. চীনে ৭০ লক্ষ বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট আছে।
১৪. দু’প্রকার মডেল প্লান্ট, ভাসমান ও স্থিরডোম মডেল। স্থিরডোমটা বাংলাদেশের উপযোগী।
১৫. ডাইজেস্টার-এ ব্যাকটেরিয়া কাজ করে (কাঁচামাল গুলো ডাইজেস্ট করে), ফলে গ্যাস উৎপন্ন হয়।
১৬. কাঁচামালের অনুপাত,
গোবর : পানি = ১ : ১
হাঁস-মুরগীর মল : পানি = ১ : ৩
(গোবরের চেয়ে হাঁস-মুরগীর মলে পানি বেশি দেওয়া লাগে)
১৮. এনজাইম ব্যবহারের একটা ছক রয়েছে:
অ্যামাইলেজ: পাউরুটি, মদ, সিরাপ তৈরিতে
প্রোটিয়েজ: মদ ও ওয়াশিং পাউডারে
পেকটিনেজ: ফলের নির্যাস তৈরি ও কফির গাঢ় লিকার তৈরিতে
১৯. মাখনের pH ৪.৩ এর কম থাকায় ব্যাকটেরিয়া একে সহজে নষ্ট করতে পারে না।
২০. পনিরে দুধের প্রধান প্রোটিন
কেজিন থাকে।
২১. দই-এ দুধের ল্যাকটোজ ব্যবহৃত হয়।
২২. এডওয়ার্ড জেনার গুটি বসন্তের টিকা আবিষ্কার করেন।
(তুরষ্কে নাকে নস্যি নিয়ে রোগ প্রতিরোধ করার একটা ট্রেন্ড চালু ছিল, এক ইংরেজ মহিলা এটা দেখে নিজ দেশে নস্যি নিয়ে শিশুদের বিলান, যেটা জেনারও পেয়েছিলেন। পরবর্তীতে জেনার গুটিবসন্ত নিয়ে কাজ করছিলেন, তখন এক দুধ বিক্রেতা ওনাকে জানায় যে যাদের গোবসন্ত হয়, তাদের আর গুটিবসন্ত হয় না, এই তথ্য জেনেই পরে উনি গুটি বসন্তের টিকা আবিষ্কার করেন।)
২৩. লুই পাস্তুর জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কার করেন।
২৪. টিকা চার প্রকারের।
২৫. জিন ক্লোনিং করে হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসের টিকা উৎপাদন করা হয়।
২৬. ১৯২৯ সালে আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন।
(এখানেও একটা ছোট্ট মজার গল্প, উনি ব্যাকটেরিয়া নিয়ে কাজ করছিলেন, ওনার ঠাণ্ডা লেগেছিল, হাঁচি দিয়ে ফেলায় একটা ব্যাকটেরিয়াল কালচার আর কাজ না করে একেবারে ফেলে না দিয়ে তিনি কোন কারণে সংরক্ষণ করেন। পরে খেয়াল করে দেখেন যে যেখানে সর্দি পড়েছিল, ওখানে ব্যাকটেরিয়া কোন কারণে মরে যাচ্ছে, এভাবেই পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন)
২৭. পেনিসিলিয়াম আবিষ্কার হয়েছিল Penicillium natatum থেকে, কিন্তু এখন উৎপাদন করা হয়
Penicillium chrysogenum থেকে।
২৮. নিম্নতর জীবকোষে মুল ক্রোমোসোমাল ডিএনএ ছাড়াও আলাদা করে একটা ছোট বৃত্তাকার ডিএনএ অণু থাকে, সেটাকে প্লাজমিড বলে।
২৯. F প্লাজমিড এক ব্যাকটেরিয়া থেকে অন্য ব্যাকটেরিয়া জেনেটিক তথ্য স্থানান্তরিত হয়।
৩০. R প্লাজমিড, অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে Resistance দেখায়।
৩১. ডিএনএ কাটার জন্য ব্যবহৃত হয় “রেস্ট্রিকশন এনজাইম”।
(রেস্ট্রিকশন কথাটা এজন্য এসেছিল যে কিছু ব্যাকটেরিওফাজ কিছু কিছু ব্যাকটেরিয়াকে আক্রান্ত করতে পারতো না। দেখা যায়, কিছু এনজাইম থাকে ওই সব ব্যাকটেরিয়ায়, যার জন্য তারা ওই ব্যাকটেরিওফাজ কে রেস্ট্রিক্ট করতে পারে। মূলত এই এনজাইম ভাইরাসের ডিএনএ পেলে কেটে ফেলে, পরে ওই এনজাইম অন্যান্য ডিএনএ কাটার কাজেও ব্যবহার করা শুরু হয়। )
৩২. ডিএনএ কে জোড়া লাগানো হয় DNA লাইগেজ এনজাইম দ্বারা। লাইগেজ কথাটা দিয়েই জোড়া লাগানো বোঝায়।
৩৩. সূর্যমুখীর একটি জিনকে ঘাসে ঢোকানো হয় Agrobacterium tumifaciens ব্যাকটেরিয়ার প্লাজমিড ব্যবহার করে। ( এই ব্যাকটেরিয়াটি প্ল্যান্ট জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এ বহুল ব্যবহৃত, তেমনি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাকটেরিয়া হল Bacillus thuringiensis, যাতে পতঙ্গরোধী bt টক্সিন থাকে, এই জিনটা উদ্ভিদে ঢুকিয়ে কীটপতঙ্গের আক্রমণ থেকে বাঁচানো যায়। এই প্রযুক্তিতে উৎপাদিত সয়াবিন-এর তেল আমাদের দেশে আমদানী হয়)।
বাংলা ভাষার লিপি (ভাষা)
১। বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত এর রচয়িতা—মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ৷
২।বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে— প্রাকৃত ভাষা থেকে ৷
৩। বাংলা লিপির উৎস— বাহ্মী লিপি৷
৪। বাংলা ভাষার যুগ——প্রাচীন যুগ(৬৫০—১২০০): চর্যাপদ এবং
মধ্যযুগ(১২০১—১৮০০): শ্রীকৃষ্ণকীর্তন,
আধুনিক যুগ (১৮০০—বর্তমান)
®®® প্রাচীনযুগ ও চর্যাপদ ®®®
* বাংলা ভাষার আদি নির্দশন চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়—১৯০৭ সালে ৷
*বাংলা সাহিত্যের আদি কবি—লুইপা৷
*প্রথম বাঙ্গালি কবি হিসেবে পূর্নাঙ্গ পদ রচনা করেন——লুইপা ৷
* চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় —নেপালের রাজগ্রন্থশালা থেকে ৷
* বাংলা সাহিত্যর প্রাচীনযুগের নির্দশন—চর্যাপদ ৷
* চর্যাপদের সবচেয়ে বেশি পদের রচয়িতা——কাহুপা (১৩টি) ৷
*চর্যাপদের বাঙ্গালি কবি——শবরপা ৷
*বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন 'চর্যাপদ' এর আবিষ্কারক- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
®®® মধ্যযুগ (১২০১—১৩৫০) ®®®
* শুন্যপুরান রচনা করেছেন——রামাই পন্ডিত ৷
* বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ বলতে বুঝায়——(১২০১—১৩৫০) খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত।
* মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম নির্দশন—মঙ্গলকাব্য ৷
*বাংলা ভাষার মধ্যযুগ—(১২০১—১৮০০) খ্রিষ্টাব্দ
®® প্রাকচৈতন্যযুগ ও শ্রীকৃষ্ণকীর্তন ®®
*মধ্যযুগের প্রথম কাব্য— শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
* "শ্রীকৃষ্ণকীর্তন" কাব্যের প্রধান চরিত্র তিনটি—কৃষ্ণ, রাধা, বড়াই ৷
* "শ্রীকৃষ্ণকীর্তন"এর রচয়িতা —বড়ু চণ্ডীদাস ৷
* চৈতন্য জীবনী কাব্যের শ্রেষ্ট কবি—কৃষ্ণদাস কবিরাজ ৷
®®® বৈষ্ণব পদাবলী ®®®
*মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ট সম্পদ—বৈষ্ণব পদাবলী ৷
* বৈষ্ণব পদাবলীর মহাকবি বলা হয়—বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস, জ্ঞানদাস, গোবিন্দদাস,বলরাম প্রমুখকে
* "ব্রজবুলি"বলতে বোঝায়—এক রকম কৃত্রিম কবিভাষা(বাংলা ও মৈথিলী ভাষার সংমিশ্রনে তৈরি ৷
* 'ব্রজবলি' যে স্থানের ভাষা—মিথিলার৷
*বৈষ্ণব পদাবলীর অবাঙালি কবি—বিদ্যাপতি ৷
®®® মঙ্গলকাব্য ®®®
**মঙ্গলকাব্যের উপজীব্য—দেবদেবীর গূণগান ৷
**মানসামঙ্গলের আদিকবি—কানাহরি দত্ত ৷
**আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে—অন্নদামঙ্গলকাব্যের—পার্থনা করেছেন _ইশ্বরী পাটনীর৷
®®® মুসলিম সাহিত্য ®®®®
**"ইউসফ—জোলেখা"প্রণয়কাব্য অনুবাদ করেছেন—শাহ মোহাম্মদ সগীর৷
**বাংলা ভাষার প্রথম মুসলিম কবির নাম—শাহ মোহাম্দ সগীর ৷
**বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রণয়োপাখ্যান—ইউসুফ জোলেখা
®® আরাকান(রোসাঙ্গ)রাজসভায় বাংলা সাহিত্য ®®
**অালাওল যে রাজসভার কবি ছিলেন—অারাকান রাজসভার ৷
**অারাকান রাজসভার প্রথম বাঙ্গালি কবি—দৌলত কাজী৷
®® দৌলত কাজী ও অালাওলের সাহিত্য কর্ম ®®
*দৌলত কাজী—সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী ৷
*অালাওল—পদ্মাবতী, হপ্ত পয়কর, সয়ফুলমুলুক বদিউজ্জামাল,
সেকান্দারনামা, তোহফা৷
®® লোকসাহিত্য ও মৈয়মনসিংহ গীতিকা ®®
*লোক সাহিত্যের প্রাচীনতম নির্দশন—ছড়া/প্রবচন ও ধাধা
*গম্ভীরা গান গাওয়া হয়—রাজশাহী অঞ্চলে
*লোকসাহিত্য বলতে বোঝায়—লোকের মূখে মুখে প্রচলিত কাহিনী, গান, ছড়া ইত্যাদিকে ৷
*"মহুয়া" পালাটির রচয়িতা—দ্বিজ কানাই
বাংলা সাহিত্যে সর্বাধিক সমৃদ্ধ ধারা—গীতিকবিতা
*মৈয়মনসিংহ গীতিকার উপাখ্যান—
ড. দীনেশচন্দ্র সেন৷
* পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম লেখক—সৈয়দ হামজা ৷
* পুঁথি সাহিত্য বলতে বুঝি—
ইসলামী চেতনা সম্পৃক্ত সাহিত্য ৷
* বাংলা টপ্পা গানের জনক—
নিধু বাবু বা রামনিধি গুপ্ত ৷
®®® মধ্যযুগের উল্লেখযোগ্য সাহিত্যিক ও সাহিত্যকর্ম ®®®
* বড়ু চন্ডীদাস—
—মধ্যযুগের আদি কবি ৷
তার রচিত কাব্য গ্রন্থ "শ্রীকৃষ্ণকীর্তন" ৷
—সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই (চন্ডীদাস) ৷
* বিদ্যাপতি—
—বিদ্যাপতি ছিলেন—মিথিলার কবি ৷
—বিদ্যাপতি যে ভাষায় পদ রচনা করেন—ব্রজবলি ৷
* শাহ মোহাম্দ সগীর—
—প্রাচীন বাঙ্গালি মুসলমান কবি ৷
—তার অনুদিত বিখ্যাত কাব্য—ইউসুফ জুলেখা ৷
* চন্দ্রবতী—
—বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি ৷
—প্রথম রামায়ণ অনুবাদকারী কবি ?
®® অালাওল (১৬০৭), মধ্যযুগের কবি ®®
—কাব্যগ্রন্থ—পদ্মাবতী৷
—জন্ম—ফতেয়াবাদ পরগনা,ফরিদপুর/মতান্তরে চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারি উপজেলার জোবরা গ্রামে৷
®®® অাধুনিক যুগ ও বাংলা গদ্যের সূচনা— ®®®
—বাংলা গদ্যের জনক— ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর৷
—ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা বিভাগ খোলা হয়—১৮০১ সালে৷
—বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়—
১৯৫৫ সালে
—বাংলা গদ্যের বিকাশে যে বিদেশীর অবদান সর্বাধিক—উইলিয়াম কেরি৷
—ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়—১৮০০ সালে৷
—ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা গ্রন্থ প্রণয়নকারী দুজন পন্ডিত হলেন—মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালংকার ও রাম রাম বসু৷
—ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ থেকে প্রকাশিত দ্বিতীয় বই—উইলিয়াম কেরি রচিত"কপোপকথন"৷
—ঢাকা মুসলিম সমাজের মুখপাত্র—"শিখা পত্রিকা"৷
—"শিখা" পত্রিকার স্লোগান ছিল 'জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ'বুদ্ধিসেখানে আড়ষ্ট,মুক্তি সেখানে অসম্ভব"৷
—উত্তরাধিকার(সৃজনশীল সাহিত্য)—মাসিকপূর্বে ত্রৈমাসিক ছিল)৷
®®® পত্রিকা, সাময়িকি ও সম্পাদক ®®®
—তত্বাবোধিনী পত্রিকার সম্পাদক অক্ষ্ময় কুমার দত্ত৷
—বাংলা সাহিত্যে কথ্যরীতির প্রচলনে যে পত্রিকার অবদান বেশি—সবুজপত্র৷
—বাংলা ভাষার প্রথম সাময়িকপত্র—দিকদর্শন৷
—নজরুল ইসলাম সম্পাদিত পত্রিকা—ধুমকেতু৷
—সপ্তাহিক "সুধাকর" এর সম্পাদক—শেখ আব্দুর রহিম৷
—"সওগাত" পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন—মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন৷
—যার সম্পাদনায়"সংবাদ প্রভাকর"প্রথম প্রকাশিত হয়—ইশ্বরচন্দ্র গুপ্ত৷