বর্তমানে দেশে পোশাক তৈরি শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজার। বিদেশ থেকে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত সরাসরি কোনো তৈরি পোশাক শিল্প প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করে না। তারা পণ্য কিনতে তৃতীয় কোনো প্রতিষ্ঠানকে বেছে নেয়। দু’পক্ষের আলোচনার ভিত্তিতে তাদের মধ্যে চুক্তি হয়। চুক্তি মোতাবেক দেশীয় প্রতিষ্ঠানটি ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী নির্দিষ্ট ধরনের পণ্য সরবরাহ করার যাবতীয় দায়িত্ব পালন করে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোকেই বায়িং হাউস বলে। জানতে হবে নিয়ম বায়িং হাউস দিতে হলে এ ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয়গুলো ভালোভাবে জানতে হবে। এ ব্যবসার পরিচালনা করতে আপনাকে লাগবে ধৈর্য্য ধারন ক্ষমতা ।
এ জন্য যেগুলো প্রথমে আপনাদের সংগ্রহ করা লাগবে তা হলো ১। ট্রেড লাইসেন্স করে নিতে হবে।
২। বিজিএমইএর সদস্যপত্র পেতে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র বিজিএমইএ থেকে বিনামূল্যে সংগ্রহ করা যাবে। আবেদন করার পর বিজিএমইএ যাচাই করে দেখার জন্য একজন তদন্ত কর্মকর্তা পাঠাবে। তদন্ত শেষে সদস্য হিসেবে আপনাকে একটি সনদপত্র দেবে বিজিএমইএ। আবেদনপত্রের সঙ্গে ট্রেড লাইসেন্সের কপি। মেমোরেন্ডাম অব আর্টিকেল বা অংশীদারি দলিলের কপি । সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবিসহ ভাড়ার চুক্তিপত্র বা ক্রয় দলিল পত্র। সরকারী নীতি মালা মোতাবেক ট্যাক্স সার্টিফিকেটের কপি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রত্যয়নপত্র (যদি থাকে)। বিনিয়োগ বোর্ডের ওয়ার্ক পারমিট প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব প্যাডে স্বাক্ষরসহ জমা দিতে হবে। বিজিএমইএ কর্তৃক বায়িং হাউসের জন্য নিবন্ধন ফি ১৫ হাজার টাকা। সঙ্গে এক বছরের সদস্য ফি আরও ৮ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে জমা দিতে হবে ২৩ হাজার টাকা। বিজিএমইএর নির্ধারিত ব্যাংক হিসাব নম্বরে এ টাকা জমা দিতে হবে। তবে সদস্যপদ নবায়নের ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে সহযোগী সদস্য হিসেবে এক বছরের জন্য সনদ দেওয়া হয়। ফলে এক বছর পর সনদ নবায়ন করে নিতে হবে। আপনার বায়িং হাউস বিজিএমইএর নিবন্ধনকৃত না হলে ব্যবসা করতে গিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হবে। কারণ ক্রেতা চুক্তি করার আগে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানতে বিজিএমইএর দ্বারস্থ হবে। সদস্য না হলে বিজিএমইএ আপনার সম্পর্কে কোনো তথ্য দিতে পারবে না। তখন আপনি কাজটি নাও পেতে পারেন। কারণ বিদেশি ক্রেতারা ব্যবসায়িক ঝুঁকির কারণে বিজিএমইএর সদস্য নয়, এমন বায়িং হাউসের সঙ্গে চুক্তি করতে চায় না। আরও যা প্রয়োজন বায়িং হাউসের জন্য অফিস নেওয়ার পর সাজিয়ে নিন। তারপর প্রয়োজন অনুযায়ী লোকবল নিয়োগ দিন। বায়িং হাউসের আসল কাজ হল গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করা। এ কারণে অফিসে টেলিফোন, ফ্যাক্স, ইন্টারনেট সংযোগসহ কম্পিউটার লাগবে। যে কোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা এ পেশায় আসতে পারেন। এ ব্যবসায় ভালো করতে চাইলে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। দেশের তৈরি পোশাক সম্পর্কেও ধারণা রাখতে হবে। কারণ বিদেশি বায়ারদের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে কথা বলতে হবে এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে তাদের ধারণা দিতে হবে। একই সঙ্গে কম্পিউটার জানাটাও আবশ্যক। কারণ বায়ারদের সঙ্গে ই-মেইলের মাধ্যমেই যোগাযোগ রক্ষা করতে হবে। এই ব্যবসাটা মূলত যোগাযোগ দক্ষতার ওপরই নির্ভর করে। এর বাইরে পণ্যের গুণগত মান ঠিক রেখে গ্রাহককে সময়মতো পণ্য সরবরাহ করা হচ্ছে কিনা পরবর্তী সময়ে ব্যবসার ক্ষেত্রে এ বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
এ জন্য যেগুলো প্রথমে আপনাদের সংগ্রহ করা লাগবে তা হলো ১। ট্রেড লাইসেন্স করে নিতে হবে।
২। বিজিএমইএর সদস্যপত্র পেতে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র বিজিএমইএ থেকে বিনামূল্যে সংগ্রহ করা যাবে। আবেদন করার পর বিজিএমইএ যাচাই করে দেখার জন্য একজন তদন্ত কর্মকর্তা পাঠাবে। তদন্ত শেষে সদস্য হিসেবে আপনাকে একটি সনদপত্র দেবে বিজিএমইএ। আবেদনপত্রের সঙ্গে ট্রেড লাইসেন্সের কপি। মেমোরেন্ডাম অব আর্টিকেল বা অংশীদারি দলিলের কপি । সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবিসহ ভাড়ার চুক্তিপত্র বা ক্রয় দলিল পত্র। সরকারী নীতি মালা মোতাবেক ট্যাক্স সার্টিফিকেটের কপি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রত্যয়নপত্র (যদি থাকে)। বিনিয়োগ বোর্ডের ওয়ার্ক পারমিট প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব প্যাডে স্বাক্ষরসহ জমা দিতে হবে। বিজিএমইএ কর্তৃক বায়িং হাউসের জন্য নিবন্ধন ফি ১৫ হাজার টাকা। সঙ্গে এক বছরের সদস্য ফি আরও ৮ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে জমা দিতে হবে ২৩ হাজার টাকা। বিজিএমইএর নির্ধারিত ব্যাংক হিসাব নম্বরে এ টাকা জমা দিতে হবে। তবে সদস্যপদ নবায়নের ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে সহযোগী সদস্য হিসেবে এক বছরের জন্য সনদ দেওয়া হয়। ফলে এক বছর পর সনদ নবায়ন করে নিতে হবে। আপনার বায়িং হাউস বিজিএমইএর নিবন্ধনকৃত না হলে ব্যবসা করতে গিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হবে। কারণ ক্রেতা চুক্তি করার আগে আপনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানতে বিজিএমইএর দ্বারস্থ হবে। সদস্য না হলে বিজিএমইএ আপনার সম্পর্কে কোনো তথ্য দিতে পারবে না। তখন আপনি কাজটি নাও পেতে পারেন। কারণ বিদেশি ক্রেতারা ব্যবসায়িক ঝুঁকির কারণে বিজিএমইএর সদস্য নয়, এমন বায়িং হাউসের সঙ্গে চুক্তি করতে চায় না। আরও যা প্রয়োজন বায়িং হাউসের জন্য অফিস নেওয়ার পর সাজিয়ে নিন। তারপর প্রয়োজন অনুযায়ী লোকবল নিয়োগ দিন। বায়িং হাউসের আসল কাজ হল গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করা। এ কারণে অফিসে টেলিফোন, ফ্যাক্স, ইন্টারনেট সংযোগসহ কম্পিউটার লাগবে। যে কোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা এ পেশায় আসতে পারেন। এ ব্যবসায় ভালো করতে চাইলে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। দেশের তৈরি পোশাক সম্পর্কেও ধারণা রাখতে হবে। কারণ বিদেশি বায়ারদের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে কথা বলতে হবে এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে তাদের ধারণা দিতে হবে। একই সঙ্গে কম্পিউটার জানাটাও আবশ্যক। কারণ বায়ারদের সঙ্গে ই-মেইলের মাধ্যমেই যোগাযোগ রক্ষা করতে হবে। এই ব্যবসাটা মূলত যোগাযোগ দক্ষতার ওপরই নির্ভর করে। এর বাইরে পণ্যের গুণগত মান ঠিক রেখে গ্রাহককে সময়মতো পণ্য সরবরাহ করা হচ্ছে কিনা পরবর্তী সময়ে ব্যবসার ক্ষেত্রে এ বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।